ড. আলি সাল্লাবি
অনুবাদ : জহুরুল ইসলাম
মুসলিম জাতির অন্যতম নেতা, বিদগ্ধ পণ্ডিত, যুগশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী, মধ্যমপন্থী চিন্তাধারার পথিকৃৎ, সমকালীন ইসলামি আন্দোলনের উজ্জ্বল তারকা, ফতোয়ায় সহজপন্থার উদ্ভাবক শায়েখ ইউসুফ কারজাবি চলে গেছেন না ফেরার দেশে। ইসলামের খেদমত, ইলমের প্রচার ও মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ করার প্রচেষ্টায় একটি কর্মমুখর শতাব্দী কাটিয়ে তিনি আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেছেন। তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন কাতারের রাজধানী দোহায়— ৩০ সফর ১৪৪৪ হিজরি মোতাবেক ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ইং সোমবার দুপুরে। ৯৬ বছরের দীর্ঘায়ুর পুরোটাই তিনি ওয়াকফ করে দিয়েছেন ইলমের প্রচার— প্রসার, দ্বীনের পথে আহ্বান, জাতিগঠন ও পূর্ব-পশ্চিমের পুরো মুসলিম উম্মাহর নানা সংকটে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মধ্য দিয়ে। আল্লাহ তায়ালা তাকে ক্ষমা করে জান্নাতুল ফিরদাউসে জায়গা করে দিন।
তার বিয়োগের কষ্টানুভূতি
ওস্তাদ ইউসুফ কারজাবি রহ.–এর মৃত্যু-সংবাদ শুনে চোখের অশ্রু ধরে রাখতে পারিনি। হৃদয়ও মুষড়ে উঠেছে ভীষণ ব্যথায়। এর মধ্যে দিয়েও মন চাচ্ছে, শায়েখের বিয়োগে আমার অবস্থা; আমার ভেতর তৈরি হওয়া দুঃখকথার কিছুটা কলমবন্দি করি। তবে ঠিক— যত শব্দই খরচ করি আর যত পৃষ্ঠাই ব্যয় করি, তার সুমহান কীর্তি, বৈশিষ্ট্য; তার ফিকরি, দাওয়াতি, শিক্ষা— জাগতিক ও মানবিক খেদমতগুলোর বর্ণনা কঠিন হয়ে পড়বে।
তার প্রস্থানে জাতি এমন একজনকে হারিয়েছে, যার ইলম, ফিকহ ও ইজতিহাদ থেকে সবাই আহরণে মশগুল ছিল। তার ইলম, চিন্তা-চেতনা, কর্মপন্থা ও জীবনশৈলী অর্জনের ধারা ছিল বাস্তবভিত্তিক, নিরাপদ ও ভারসাম্যপূর্ণ— যে কারণে জ্ঞানীগুণী ও চিন্তাবিদগণ তাকে আখ্যা দিয়েছেন মধ্যমপন্থার গুরুজন ও ভারসাম্যের বাস্তব নমুনা হিসেবে। এই স্বীকৃতি তিনি আরো পেয়েছেন এ কারণে যে, তার লেখা গ্রন্থাবলী ও তার চিন্তা-দর্শনকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম দীক্ষারূপে গ্রহণ করেছে। তিনি চিন্তা ও জ্ঞানের যে উত্তরাধিকার রেখে গেছেন, যুগ যুগ তা উম্মাহর চাহিদা পূরণে উৎসমূল হিসেবে কাজ করবে। তার জীবন ছিল ইলম ও আখলাকের সুবাসে সুরভিত। বিচিত্র বিষয় জুড়ে ছিল তার জ্ঞানের বিস্তৃতি। ফিকহ, উসুল, কুরআন, সুন্নাহ, দাওয়াহ, শিক্ষা, দর্শন, রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, ইসলামি আন্দোলন, ভাষা-সাহিত্য— সব বিষয়ে ছিল তার অগাধ পাণ্ডিত্য।
শায়েখ কারজাবি স্বজাতির সঙ্গে কখনো প্রতারণা করেননি এবং শাসকগোষ্ঠীর পদলেহনও করেননি। তিনি ছিলেন সাহসী ও স্বাধীনচেতা। আল্লাহর পথে কোন নিন্দুকের নিন্দার পরোয়া তিনি করতেন না। দ্বীন ও উম্মাহর প্রতি তিনি ছিলেন দরদী। তার কবিতায় আছে,
“আমি আমার আকিদার রজ্জুকে আঁকড়েই জীবন কাটাব
দ্বীনকে বাঁচাতে হাসিমুখে মৃত্যুবরণ করব”
শায়েখ কারজাবির ব্যাপারে আমার সাক্ষ্য ও অভিজ্ঞতা
মাস কয়েক আগে আমি “কারজাবি; যিনি ইসলামের চিন্তা ও চরিত্রের অনুবাদ করেছেন মানুষের পক্ষে” শিরোনামে এক প্রবন্ধে ওস্তাদ কারজাবির প্রতি আমার প্রত্যয়ন ব্যক্ত করেছি। সেখানে আমি বলেছি, “শায়েখ কারজাবি আধুনিক ইসলামি চিন্তাজগতে মধ্যমপন্থা ও ভারসাম্যের সবচেয়ে উজ্জ্বল শিরোনাম। তিনি জটিল বৈজ্ঞানিক চিন্তার বিভিন্ন দিককে আমাদের বর্তমান জীবনে ইসলামের প্রয়োগিক রূপের সঙ্গে সমন্বয় করেছেন।”
কয়েক বছর হলো, আমি শায়েখ কারজাবিকে কাছ থেকে চিনি। তার রচিত ইসলামি চিন্তা, মুসলমান ও আধুনিক জীবনের আরোপিত প্রয়োজনীয় সংস্কার বিষয়ক কিতাবাদির অধিকাংশই আমার পড়া হয়েছে। সেসব লেখায় তিনি যে বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছেন, আমার দৃষ্টিতে তার উপকারিতা শুধু ইসলাম ও মুসলমানদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং ফায়দার দিক থেকে তা অন্য অনেক সভ্যতা ও সংস্কৃতির লোকদের জীবনযাত্রাকেও শামিল করে।
ইসলামি জাগরণ তৈরিতেও তার অবদান অপরিসীম। আরব বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে— বিশেষ করে লিবিয়ায় ইসলামি জাগরণের কর্মীদের ওপর তার অবদান অনেক। তিনি গাদ্দাফির সময়ে সরকার পক্ষের সঙ্গে মধ্যস্থতা করে শত শত মুসলিম যুবককে নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচিয়েছিলেন। একইভাবে ইসলামের স্বচ্ছ পরিচয় দানের মাধ্যমে তাদেরকে ধর্মীয় গোঁড়ামী থেকে বের করে আনতেও সক্ষম হয়েছিলেন।
আমার এখনো মনে আছে— শায়েখ কারজাবি সাবেক সরকারের আমলে লিবিয়ার কারাগারে ইসলামপন্থী বন্দীদের সঙ্গে আলোচনার জন্য আমাকে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়েছিলেন। পরে এই কথোপকথনগুলো এমন ধর্মীয় পর্যালোচনা তৈরি করেছিল, যা প্রকৃতই বুদ্ধিবৃত্তিক ও ধর্মীয় রেফারেন্সে পরিণত হওয়ার যোগ্য। কারণ, সেগুলো ছিল সমসাময়িক ইসলামি জাগরণের বাস্তবতা সম্পর্কিত অভিব্যক্তি।
সাবেক লিবিয় আইন বিভাগের সঙ্গে মধ্যস্থতার মাধ্যমে ইখওয়ানের কর্মীদের কারামুক্তির পেছনে শায়েখ কারজাবির বিরাট অবদান ছিল। পাশাপাশি লিবিয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও চৈন্তিক বিষয়ে টকশো পরিচালনায়ও তার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল। শায়েখ কারজাবি প্রাঞ্জল আরবিতে লেখা কিতাবাদি ও রচনাসমূহের মধ্যে দিয়ে এ কথা স্পষ্ট করেছেন যে, ইসলাম ফিতরত বা স্বভাবজাত ধর্ম। ইসলামের আগমন ঘটেছে মানুষের কল্যাণের জন্য। তার পথচলাকে শুদ্ধ ও জীবনযাপনকে সহজ করার জন্য। এছাড়াও যে অদৃশ্য জগত সম্পর্কে নানা প্রশ্নের গোলকধাঁধায় ঘুরছে পৃথিবী, সে সব বিষয়ে সন্তোষজনক জবাবও তার রচনাবলীতে রয়েছে। তার সাবলীল ভাষা এসব জটিল বিষয়কে জনসাধারণের জন্য সহজ করে দিয়েছে।
তিনি অন্যান্য আলেমের সঙ্গে মিলে মুসলিম সমাজকে সরকারপক্ষের অন্যায় ফতোয়াবাজির শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছিলেন, যে ফতোয়াবাজি একটি আধুনিক রাষ্ট্রের জীবনব্যাপী ধর্মকে একচেটিয়া করে রেখেছিল।
শায়েখ কারজাবি অন্তর্দৃষ্টিসম্পন্ন একজন দাঈ। তার অস্ত্র ছিল কালিমায়ে তাইয়্যিবা। এই কালেমার বাণী ব্যবহার করেই তিনি বিশ্বময় কোটি কোটি মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছেন। মিশর সরকারের কাছে তিনি ষাট— সত্তরের দশকে; এমনকি পুরো বার্ধক্যেও যে অনাচার সয়েছেন— তিনি তো তিনি, তার আত্মীয়— স্বজনও পুলিশি টার্গেটে পরিণত হয়েছে— এরপরও তিনি দাওয়াতের পথে অটল ছিলেন এবং এর প্রতিদান তিনি আল্লাহর কাছেই আশা করেছেন। তিনি পূর্ণ ধৈর্যের সঙ্গে সব সয়েছেন এবং আমৃত্যু দাওয়াতের কাজ চালিয়ে গেছেন।
তার কোন কিতাব, কোন আলোচনা, ধর্মীয় সভা— কার্যক্রম থেকে এটা প্রমাণ করা যাবে না যে, তিনি বিশৃঙ্খলা বা কঠোরপন্থার প্রতি দাওয়াত দিতেন। বরং তিনি আলোচনার জন্য আহ্বান করতেন এবং বৈচিত্রের মাঝেও ঐক্যপূর্ণ সহাবস্থান ও উদারপন্থার কথা বলতেন।
মধ্যপন্থা ও ভারসাম্যতা ছিল শায়েখ কারজাবির উজ্জ্বল দুটি গুণ। মিডিয়া জগতে ছিল তার ব্যাপক প্রভাব। মিডিয়াকে মাধ্যম করে তিনি মুসলিম যুব সমাজকে দ্বীনি মূল্যবোধ ও মূলনীতি শেখাতেন। দাওয়াতের ময়দানে মার্জিত আলোচনাই প্রতিপক্ষের সঙ্গে করা উচিত— এ শিক্ষা দিতেন। তার প্রতিষ্ঠিত মধ্যমপন্থী ধারা আধুনিক বিশ্বের অনেক অত্যাচারী শাসকের আরামের ঘুম হারাম করে দিয়েছে।
মিশরে যে স্বৈরাচার ও জুলুমের কাঁটা তার গায়ে গেঁথে দেয়া হয়েছে— যার কারণে তাকে নির্বাসনও নিতে হয়েছে— সে কাঁটাকে তিনি ফুলে রূপান্তর করেছেন। তিনি ইলমি ব্যস্ততা ও লেখালেখিতে সময় কাটিয়েছেন। তিনি রাজনৈতিক সংগঠনের সংকীর্ণ রাজনীতি ও দলগত স্বার্থ থেকে দূরে গিয়ে উন্মুক্তভাবে দ্বীনি চেতনার প্রচার— প্রসারে সময় দিতে পেরেছেন।
যদিও শায়েখ কারজাবি ইখওয়ানুল মুসলিমিনের চিন্তাধারা ও ইতিহাস নিয়ে লিখেছেন, গবেষণা করেছেন এবং বলেছেন যে, ইসলামের বাস্তবিক কর্মধারার প্রতিফলন তাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়; এরপরও চিন্তায় ইসলামের এমন বিস্তৃত রূপকে তিনি ধারণ করতেন, যা কোন দল বা সংগঠনের ঊর্ধ্বে গিয়ে সমগ্র মুসলিম জাতিকে ধারণ করতে পারে।
আমি এ-কথা আগেও বলেছি, যে আলোকিত চিন্তাধারা তিনি লালন করতেন, তা এভাবে প্রচার পেত না এবং ইসলামি জগতে এমন সাড়া ফেলতে পারত না— যদি আল্লাহর সাহায্য না থাকত এবং কাতারের পক্ষ থেকে সমর্থন ও সহায়তা না থাকত। তিনি নিজ দেশে যে নিরাপত্তা হারিয়েছিলেন, কাতার শুধু তাকে তা-ই ফিরিয়ে দেয় নি; বরং তাকে মিডিয়ায় এমন এক প্লাটফর্ম উপহার দিয়েছে, যেখান থেকে আরব বিশ্বের আনাচে-কানাচে তার আওয়াজ পৌঁছে গেছে।
কয়েক বছর যাবত ‘আশ শারিয়াতু ওয়াল হায়াত’ (ইসলাম ও জীবন) নামক প্রোগ্রামটি প্রচারের মাধ্যমে আল জাজিরা চ্যানেল বিরাট ভূমিকা পালন করে এসেছে। প্রোগ্রামটির প্রতি মুসলিম সমাজে ব্যাপক চাহিদা ছিল। এই প্রোগ্রামের মধ্য দিয়ে ইসলামের উদারতম চরিত্রটি তাদের সামনে উন্মোচিত হয়েছে। এছাড়াও তা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সিদ্ধান্ত প্রচারের একটি প্লাটফর্মও ছিল, যা সার্বিকভাবে বর্তমান মুসলমানদের চিন্তার পুনর্গঠনে কাজ করেছে।
শায়েখ কারজাবির অংশগ্রহণে এই প্রোগ্রামটি গুরুত্বপূর্ণ অনেক ধাঁধাজড়িত বিষয়ের অস্পষ্টতা দূর করেছে। অনেক ফিকহি বিষয়ের পুনর্বিবেচনা দান করেছে। বিশেষ করে শাসক-জনগণ সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তা নতুন চিন্তার পথ দেখিয়েছে। তাই একে আরববসন্তের নিমিত্তে প্রতিষ্ঠিত চিন্তাভিযানগুলোর অংশ বলা যেতে পারে। মূলত আরববসন্ত একটি প্রবেশপথ, যার মধ্য দিয়ে সর্বপ্রথম জনগণের স্বাধীনতার আওয়াজ তোলা হয়েছে এবং এ-কথা উচ্চারিত হয়েছে যে, শাসক শুধু হুকুমই দেবে না, তাকে হিসেবও দিতে হবে।
শায়েখ কারজাবিকে সমর্থনের মধ্যে দিয়ে কাতারের স্বাধীন পরিবেশ যে চিন্তার বিস্তারে ভূমিকা রেখেছে, তা শুধু শায়েখ কারজাবির চিন্তা নয়, বরং তা মধ্যমপন্থা ও ভারসাম্যবাদী চিন্তার প্রসারও বটে। উল্লেখ্য, এই মধ্যমপন্থার চিন্তাও সম্পূর্ণ দলিলভিত্তিক এবং তা বিশুদ্ধ প্রমাণের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
বিশ্ব মুসলিম ওলামা ঐক্য পরিষদ গঠনে শায়েখ কারজাবি যে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছেন, তা সবিশেষ স্মরণীয়। এই পরিষদ পরে গুরুত্বপূর্ণ ফিকরি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছিল, যা বিশ্বের ধর্মীয় চিন্তানায়কদের এক করতে সক্ষম হয়েছিল এবং যেকোনো রাজনৈতিক ইস্যুতে ধর্মীয় স্বচ্ছতার উত্তম নমুনা পেশ করতে পেরেছিল।
একথাও সত্য, আরব বিশ্বের ভেতরে-বাইরে বিভিন্ন জায়গায় শায়েখ কারজাবিকে নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, তার মূল কারণ মানবাধিকার ও নাগরিক অধিকারের প্রতি শায়েখের পক্ষপাতিত্ব ছাড়া কিছু নয়। তিনি মানবিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার একজন বড় আহ্বায়ক ছিলেন। তিনি চাইতেন, বিচিত্র জাতি ও প্রকৃতি নিয়েও বিশ্বে ইনসাফ ও ন্যায়পরায়নতা টিকে থাকুক। আর এখানেই তার প্রতি ইহুদিবাদীদের শত্রুতার কারণ স্পষ্ট হয়। তিনি ফিলিস্তিনে ইসরাইলি দখলদারিত্ব কখনো মেনে নেননি। এর বিরুদ্ধে লড়াইকে তিনি আবশ্যক বলেছেন। এ থেকে এ-ও পরিষ্কার হয়, কেন ইসরাইলের মিত্র পশ্চিমা দেশগুলো শায়েখ কারজাবিকে তাদের সীমান্তে প্রবেশ করতে দেয়নি। কারণ, সত্য ও সত্যবাদীদের পক্ষে তিনি ছিলেন স্পষ্ট ও প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর।
শায়েখ কারজাবি তার দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ওপর অর্পিত বার্তা ও আমানত পৌঁছে দিয়েছেন। উম্মাহর কল্যাণে দীর্ঘ জীবন কাটিয়ে রবের ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেছেন। আল্লাহ তায়ালা তাকে ইসলামি খেদমতের ময়দানে বিরাট সৌভাগ্য দান করেছেন।
তার ইনতেকালের এই নিদারুণ কষ্টের মুহূর্তে আজ শুধু এতটুকুই বলব— ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
(রচনাটি গত ২৭.৯.২২ইং কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরায় প্রকাশিত)
The post আমার শায়েখ ও ইমাম ইউসুফ আল কারযাবীর সাথে সম্পর্কের ইতিবৃত্ত appeared first on Fateh24.
source https://fateh24.com/%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a7%9f%e0%a7%87%e0%a6%96-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be/
No comments:
Post a Comment