মওলবি আশরাফ:
আমায় ঘৃণা করো যদি সাকি, অঞ্জলি ভরে পান করাও
উর্দু ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি ‘মির্জা নওশাদ নাজমুদ্দৌলা দবিরুল মুলক আসাদুল্লাহ খাঁ বাহাদুর নিজামে জঙ্গ’— যাকে আমরা সবাই চিনি ‘মির্জা গালিব’ নামে। জন্ম ১৭৯৭ সালে, হিজরি সন হিসাবে ১২১২ সালের রজব মাসের ৮ তারিখ রাত্রে। তার পূর্বপুরুষরা আইবাক জাতীয় তুর্কি ছিলেন, এবং তাদের আদি নিবাস ছিল সমরকন্দ। মির্জা গালিব তার ‘দিরফশে কাবিয়ানি’ কিতাবে লিখেন— ‘বাদশাহ শাহ আলমের সময় আমার পূর্বপুরুষরা সমরকন্দ থেকে হিন্দুস্তানে এসেছিলেন।’
মির্জা গালিব এবং তার ছোট ভাই সাবালক হওয়া পর্যন্ত আগ্রাতেই ছিলেন। আগ্রার বিখ্যাত বিদ্বান শেখ মুয়াজ্জামের কাছে শিক্ষালাভ করেন। মোল্লা আবদুস সামাদ নামে এক পারসিক দুই বছর আগ্রায়, পরে দিল্লিতে মির্জা গালিবের সঙ্গে ছিলেন। গালিব তার কাছ থেকে ফারসি ভাষার তালিম নেন। এছাড়া তিনি মির আজম আলি পরিচালিত একটি মাদরাসাতেও পড়েছেন। তিনি যুক্তিবিদ্যা জ্যোতির্বিদ্যা চিকিৎসাশাস্ত্র ও অধিবিদ্যা ছাড়াও অন্যান্য বিষয়ে পড়াশোনা করেন। কিন্তু তার ঝোঁক ছিল ভাষা ও সাহিত্যের প্রতি। ১৮১০ সালে ১৩ বছর বয়সে গালিব বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। স্ত্রী ওমরাও বেগমের পিতা ইলাহিবখশ মারুফ ছিলেন একজন কবি। বিয়ের পর তিনি আগ্রা থেকে দিল্লিতে চলে আসেন। তিনি দিল্লিতে প্রায় ৫০ বছর ছিলেন, এই পুরো সময়ে তিনি কোনো বাড়ি নিজের জন্য কেনেননি, চিরদিন ভাড়াবাড়িতে কাটিয়েছেন। জীবনভর সৃষ্টিধর্মী কাজে কাটালেও কখনো বই কেনেননি। বই ভাড়া করে পড়ে ফেরত দিতেন। আজীবন দারিদ্র্যের মধ্যে কেটেছে। ঋণের ওপর ঋণ করেছেন। কিন্তু কখনো কোনো পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করেননি। ১৮৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি এই মহান কবি ইন্তেকাল করেন।
এই ভুখা মন-ই রঙ ছড়াবে একদিন
উর্দু কবিতার শৈলী এবং ঘরানা দুটোই সহজতার বিপক্ষে। তার মধ্যে গালিবের কবিতা একটু বেশিই জটিল। উর্দু সাহিত্যে তাকে বলা হয় ‘মুশকিল পসন্দ শায়ের’, মানে দুরূহপ্রিয় কবি। আর তার সময়ে তাকে বলা হতো ‘মুহমিল গো’, অর্থাৎ প্রলাপ বকিয়ে। তার কবিতার ছত্রেছত্রে দ্বৈতসত্তার প্রবল প্রকাশ আর আধ্যাত্মিকতা এমনভাবে মিশেছে যে, বেশিরভাগ কবিতার মর্মস্থলে পৌঁছাবার সহজতম কোনো পথ নেই। মোটাদাগে বলা যায় তার কবিতার প্রধানতম বিষয় দুটি :
(এক) অভিমান।
(দুই) মানবাত্মার সাথে পরমাত্মার প্রেম-অপ্রেমের টানাপোড়েন।
মির্জা গালিব কখনো নামাজ-রোজা করেননি। মদ পান করতেন। যেনতেন মদ নয়, ফ্রান্স থেকে আমদানিকৃত তৎকালীন সবচেয়ে দামি মদ। গালিবের মদপান নিয়ে বহু গল্প আছে। মদপান করেই নাকি চল্লিশ হাজার টাকা দেনা করেছিলেন। পরিশোধ করতে না পারায় তাকে আদালতে দাঁড় করানো হয়। বিচারক ছিলেন তারই বন্ধু মুফতি সদরুদ্দিন। জিজ্ঞেস করলেন, তুমি যখন জানো দেনা শোধ করতে পারবে না, তাহলে ফরাসি মদ খাও কেন? গালিব নাকি তখন বলেছিলেন, ‘দামি মদ মস্তিষ্কে দামি রঙ ছড়ায়!’
কিন্তু ধর্মে নিষিদ্ধ এধরনের কাজ করলেও ইসলামের বাস্তবিকতার ওপর তার ছিল প্রগাঢ় আস্থা ও বিশ্বাস। তার কবিতায় সুফি দর্শনের ‘ওহদাতুল ওজুদ’ ও ইসলামি ভাবধারার স্পষ্ট প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। গালিব নিজেই নিজের সম্পর্কে বলেন:
ইয়ে মাসায়েলে তাসাউফ ইয়ে তেরা বায়াঁ গালিব
তুঝে হম ওলী সমঝতে জো না বাদা-খ্বার না হোতা
তাসাউফের প্রশ্নে তোর এই যে এমন (সুন্দর) ব্যাখ্যা, তোকে ওলিআল্লাহ ধরে নিতাম, যদি না মদ্যপ হতিস!
হাস্যরস করে বললেও এই কবিতার মর্ম শতভাগ সঠিক। এখানে এসে ব্যক্তি মির্জা গালিব আর কবি মির্জা গালিবে তৈরি হয়েছে আকাশ-পাতাল ফারাক। এই তল্লাটে তিনি বেখেয়ালি ঋণখেলাপি মদ্যপ না, এখানে তিনি পরমেশ্বরের তালাশি এক নিখাদ সুফি।
কেউ কি বেহেশতকে নিয়ে ফেলে আসবে দোজখে?
গালিবের প্রায় সবগুলো কবিতাই ‘গযল’ ঘরানার। গযল শব্দের অর্থ প্রেমসঙ্গীত। শব্দের উৎপত্তি আরবি ‘غزل’ থেকে। মরুভূমির উষর বিরানপ্রান্তরে চড়ে বেড়ানো মায়াবী চোখের হরিণী, যার আরবি নাম গাযালা। তাড়া খেয়ে দিগ্বিদিক ছুটে যখন সে কোণঠাসা, যখন সে বুঝতে পারে পালাবার আর কোনো পথ নাই, তখন তার বুক চিরে যে আর্তনাদ ছড়িয়ে পড়ে, শব্দগতভাবে তাকেই বলে গযল। গালিবের গযলের ছত্রেছত্রে রয়েছে সেই আর্তনাদ, সেই মায়াবী হরিণীর ছোটাছুটি।
উর্দু সাহিত্য পরম্পরাগত। উর্দু কবিতার ধারা ফারসি কবিতা থেকে এসেছে আমির খসরুর হাত ধরে। বলা হয় তিনিই প্রথম উর্দু কবি। আমির খসরু ছিলেন প্রসিদ্ধ পীর নিজামুদ্দিন আউলিয়ার একনিষ্ঠ ভক্ত। তাই তার কবিতায় ছিল সুফি ধারণার ছড়াছড়ি। গালিব ছিলেন এই ধারাই অনুসারী। সুফি কবিতার জটিলতর ধরন হলো মানব প্রেমের মধ্য দিয়ে পরম প্রেমের কাছে পৌঁছা। তাই তাদের লেখা পড়ে মানবপ্রেম আর ঈশ্বরপ্রেম তফাৎ করা মুশকিল। আবার দেখা যায় কবি শারাব-সাকির কথা ছত্রেছত্রে বলে যাচ্ছেন, অথচ বাস্তব জীবনে তিনি কখনো শারাবের পাত্রও স্পর্শ করেননি। এধরনের জটিলতা আছে।
‘গালিবনামা’ বইয়ের রচয়িতা পুষ্পিত মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘গালিবের আধ্যাত্মবাদী কবিতার আধার হলো কোরআন ও হাদিস। একেশ্বরবাদের গূঢ়তত্ত্বকে নানাভাবে নানান ভঙ্গিতে পেশ করেছেন এবং তা সাধারণ পাঠকের কাছে একটা ধাঁধা হয়ে উঠেছে। যাঁরা কোরআনের গুহ্যতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন, তারা গালিবের কবিতার মর্মার্থ ভেদ করতে সক্ষম হবে না বলেই আমার ধারণা।’
অন্যদিকে সর্বজন নন্দিত উর্দু অনুবাদক জাভেদ হুসেন বিষয়টি ভিন্নভাবে দেখেন। তিনি বলেন, ‘উর্দু কবিতা পড়ার পর আমাদের অনুভব যে অর্থের দিকে নিয়ে যায়, আমরা সেদিকেই যাই।’
কিন্তু আমার মনে হয় একথা সর্বাংশে গ্রহণীয় নয়। কারণ ব্যক্তির পাঠ ও চিন্তার গভীরতা অনুযায়ী অনুভব কোনো অর্থের দিকে টেনে নেয়। এখন কোনো হালকা মানুষ যদি ‘মনের মানুষ’ বলে কেবল তার যৌনসঙ্গীকে বোঝে, তাহলে তার এই অনুভব লালনের দর্শনকে সাদামাটা প্রেমের গানের রূপান্তর করবে। আর্নেস্ট হেমিংওয়ের বুড়ো সান্তিয়াগো নিছক একজন মাছ-শিকারী হিসাবে চর্চিত হবে। উপমার সূক্ষ্মতা স্থূল অর্থে ব্যবহৃত হতে থাকলে সাহিত্যশিল্পীর মান নির্ধারণে সমস্যা দেখা দিবে। তবে হ্যাঁ, যদি জাভেদ হুসেনের বক্তব্য এই অর্থে হয়— একজন মানুষ তাসাউফ নিয়ে জানবেন, উর্দু সাহিত্যের পরম্পরা সম্পর্কে অবগত থাকবেন, কবিদের ব্যবহৃত উপমার নাড়িনক্ষত্র সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হবেন, এরপর তার অনুভব যেই অর্থের দিকে নিয়ে যাবে তিনি সেদিকে যাবেন— এক্ষেত্রে দ্বিমত হওয়ার কারণ নেই।
পরম প্রিয়’র শোভা ভিন্ন আর কিছু নয় এ-মহাবিশ্ব
হজরত জুন্নুন মিসরি ছিলেন প্রথম সুফি যিনি ‘ফানাফিল্লাহ’র প্রবক্তা। ফানাফিল্লাহ বলা হয় এমন অবস্থাকে— খোদাপ্রেম চরম শিখরে পৌঁছে গেলে বান্দার যখন আপনসত্তা বলে কিছু থাকে না, তা খোদার সত্তায় বিলীন হয়ে যায়। কঠোর সাধনার দ্বারাই কেবল সম্ভব এমন অবস্থায় যাওয়া, যেমন গিয়েছিলেন হুসাইন বিন মনসুর হাল্লাজ।
সুফিদের মতে খোদা তার সৃষ্টি থেকে জুদা (আলাদা) নন। এই জগৎসংসার, এই সৌন্দর্য, এই শক্তি— এই সবের মধ্যেই খোদা বিরাজ করেন। যখন ক্ষেতে ফসল ফলে, কৃষকের মুখের হাসির মতো সূর্য ওঠে, তিনি আছেন সেখানে। তিনি আছেন নদীর জলে ঝিলমিল করা সূর্যের আলোয়, এবং আছেন প্রকৃতিকে রাঙিয়ে তোলা বসন্তে। এবং আছেন আমার ও তোমার মধ্যেও। ওঃ জো তুঝ মেঁ সামায়া ওঃ জো মুঝ মেঁ সামায়া, মাওলা ওহি, ওহি মায়া। মনসুর হাল্লাজ একারণেই বলেছিলেন ‘আনাল হক’, আমিই সত্য। কিন্তু মির্জা গালিব সেভাবে বলতে নারাজ। তিনি বলেন,
কাতরা আপনা ভি হাকিকত মেঁ হ্যায় দরিয়া লেকিন
হাম কো তাকলিদে তুনুক যরফিয়ে মনসুর নাহিঁ
মানে, ‘বিন্দু নিজেও সিন্ধু বটে, কিন্তু মনসুর হাল্লাজের মতো করে আমি বলব না।’ বরং তিনি বলেন:
দিল হার কাতরাহ হ্যায় সাজে আনাল বাহার
হাম উস কে হ্যায়ঁ হামারা পুছনা কিয়া
মানে, সিন্ধুর প্রত্যেকটা বিন্দুর মনেই ‘আমিই সিন্ধু’ বলার শক্তি আছে। কারণ কোটি কোটি বিন্দুর কণা মিলেই যে সিন্ধু হয়— একথা তো তার অজানা নয়। তাই একথা আলাদা করে বলারই জরুরত নাই।
যদি কেউ জগতের রঙ ও রূপে খোদাকে না দেখতে পান, তিনি বাচ্চাদের কানামাছি খেলার কানার মতো চোখ বন্ধ করে আছেন। বর্ণিত আছে, হজরত মুসা (আ) যখন তুর পাহাড়ে গিয়ে আল্লাহর দর্শনলাভের মনোভাব ব্যক্ত করেন, তখন আল্লাহ বলেন, ‘লান তারানি’— তুমি আমায় দেখতে পারবে না। গালিব বলেন:
আয়ে ওয়াএ গাফলত নিগাহে শওক ওরনা য়াঁ
হার পারাহে সাঙগে সাখতে দিল কোহে তুর থা
অর্থাৎ, হজরত মুসা সৃষ্টিদর্শনে অমনোযোগী ছিলেন, তাইজন্যে তিনি স্রষ্টাদর্শনে তুর পাহাড়ে গিয়েছিলেন। তিনি যদি চোখ মেলে তাকাতেন পাহাড়ের প্রতিটি পাথরে স্রষ্টাকে দেখতে পেতেন।
গালিব এরপর বলেন:
হার চান্দ হার এক শাই মেঁ তু হ্যায়
পার তুঝ সি তু কোঈ শাই নাহিঁ হ্যায়
‘প্রত্যেক জিনিসে প্রতিটি পদার্থে তুমি আছো, কিন্তু তোমার মতো কোনো জিনিস নাই।’ মানে আল্লাহ সমগ্রতা সবখানেই আছে বটে, কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট জিনিসে তার সমগ্রতা সীমাবদ্ধ নয়। এই কারণে মনসুর হাল্লাজের ‘আনাল হক’ বলা সঠিক নয়, কারণ তিনি সমগ্রের একটি অংশ কেবল।
মানলাম গালিব কিছুই না, তবু…
গালিব কবিতার ক্ষেত্রে একটা নতুন ধারণা জন্ম দিয়েছিলেন। যদি-বা কখনো প্রচলিত বিষয়ে লিখেছেন কিংবা এমন কোন ভাবনার পুনরাবৃত্তি ঘটিয়েছেন যেটা বিগত কবিদের কবিতাতেও পাওয়া যায়, সেক্ষেত্রেও তিনি নতুনত্বের আমদানি করেছেন। তিনি বলতেন— ‘কবিতা শব্দ দিয়ে শব্দের পর শব্দ সাজানো নয়, বরং মা’না আফরিনি— অর্থাৎ শব্দে নতুন অর্থ আনা।’ গালিব এক মুশায়েরায় বলেন, ‘আমি যখন কবিতা বলতে দাঁড়াই, শব্দেরা তখন সামনে এসে ভিক্ষাপাত্র মেলে ধরে; বলে আমায় নতুন অর্থ দাও।’
মোদ্দাকথা, তিনি কবিতায় একটা নিজস্ব ভাষা ও রীতি গড়ে তোলেন। ভাষা ও ভঙ্গিই বলে দিবে এগুলো গালিবের রচনা অন্য কারো নয়। গালিব উর্দু কবিতাকে বহু কিছু দিয়েছেন, বিশেষ করে জীবন ও সংসার সম্পর্কে দার্শনিক ভাবনা প্রদান। গালিবের কবিতার বিশেষত্বের কথা বলতে গিয়ে প্রফেসর খাজা আহমেদ ফারুকী লিখেন, ‘গালিবের পূর্বে উর্দু কবিতায় ছিল আবেগ, অনুভূতি, ভাষা ও কথার ফুলঝুরি। কিন্তু সেই রূপ ও সূক্ষ্মতা ছিল না যা কিনা শব্দের শরীরে আত্মার প্রবেশ ঘটায়। এটা মির্জারই অবদান।’
মওলানা আলতাফ হুসাইন হালি বলেন, ‘আমির খসরু ও ফায়জির পরে হিন্দুস্তানের মাটিতে এমন কোনো রত্ন জন্মায়নি, যাকে মির্জা গালিবের সমকক্ষ বলা যেতে পারে।’
আল আহমাদ সুরুর বলেন, ‘গালিবের শৈল্পিক ছোঁয়ায় গযল স্রেফ মনোমুগ্ধকর কথামালা থেকে জীবনের কথায় পরিণত হয়েছে।’
আর সব কথা বাদ দিলেও গালিবের অসামান্যতা বর্ণনার জন্য উর্দু পণ্ডিত রশিদ আহমদ সিদ্দিকীর একটি মন্তব্যই যথেষ্ট, তিনি বলেন, ‘আমাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় ভারতবর্ষকে মোগল সাম্রাজ্য কী দিয়েছে, তাহলে আমি নির্দ্বিধায় তিনটি নাম উচ্চারণ করব— গালিব, উর্দু ও তাজমহল।
ঋণস্বীকার :
১) গালিবের স্মৃতি/ মওলানা আলতাফ হুসেন হালী
২) জান-ই-গালিব/ জাভেদ হুসেন রচিত ভূমিকা
৩) গালিবনামা/ পুষ্পিত মুখোপাধ্যায়
৪) গালিবের গযল থেকে/ গৌরী আইয়ুবের ‘কবিজীবনী’
৫) ফালাসাফি গালিব/আহমাদ রাজা
৬) মায়খানায়ে তাগাজ্জুল/ শাহ আতাউর রহমান আতা কাকবি
৭) উইকিপিডিয়া
The post মির্জা গালিবের কবিতা : শারাব-রঙিন ছত্র appeared first on Fateh24.
source https://fateh24.com/%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%9c%e0%a6%be-%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%be-%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b0/
No comments:
Post a Comment